প্রতিজ্ঞা-হজরত ইমাম হায়াত আলাইহি রাহমা
প্রতিজ্ঞা শিরোনাম দেওয়া হয়েছে ছবির শিিিরোনা মের।....
ঈমানী দায়িত্ত্বের উপলব্ধি থেকে একটু চিন্তা করলেই বুঝা যাবে এভাবে একটা দ্বীন জাতি সর্ববাতেলের যুদ্ধের মূখে টিকে থাকতে পারে কিনা? সুন্নী আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লব ছাড়া দ্বীন -মিল্লাত-মানবতাকে রক্ষার আর কোনো ভেজালমুক্ত সঠিক বিশুদ্ধ পূর্ণাংগ দিশা আছে কিনা? আমরা যেভাবে অর্থহীন ভাবে নামমাত্র আছি এভাবে সুন্নী আন্দোলন ও ইনসানিয়াত কোনদিন গড়ে উঠবে কিনা? দুনিয়ার বিপ্লবের ইতিহাস গুলো কি এরকম কোনো দায়িত্বহীন লিডারশীপ দিয়ে হয়েছে? বিগত ৪০০ বছরের পতনের ধারার পর এই সুন্নী আন্দোলন ও ইনসানিয়াত ছাড়া ইতিহাসে আমরা আর অস্তিত্ব রক্ষা ও বাঁচার পথ কী পেয়েছি? কিন্তু এটাও যেভাবে চলছে আর আমরা যেভাবে চলছি তাতে কী বিপ্লব হবে? শত শত বছরের আঁধারের পর অলৌকিক ভাবেই হারানো ও ভূলিয়ে দেয়া সব কিছু উদ্বারের পথ পেয়েও আমরা কোথায়? বিপ্লবী ছাড়া কী বিপ্লব হয়? আমরা সব পেয়ে সব বুঝেও যেভাবে সময় নষ্ট করছি এবং মূল ফিল্ড থেকে দূরে আছি এভাবে কী প্রিয়নবীর আপন দাবী করা যায় নাকি? আমাদের নেতাদের অনেকের হয় হৃদয় নেই অথবা সংকটের গভীরতা উপলব্ধিতে অক্ষম । লিডাররা যদি সর্বোচ্চ দায়িত্ব হিসেবে না শিখায় না দাঁড়ায় তাহলে উদীয়মান নবীনগণ কোথায় সাহস প্রেরণা পাবে? আসলেই আমরা কী কিছু করতে চাই নাকি আমরা ফাঁকি ভূয়া? সুন্নী আন্দোলন ইনসানিয়াত তো রূহানী অজিফা নয় যে যখানে ইচ্ছা থেকে তছবি পড়বো, এটা যে ফিল্ডের বাস্তব সংগ্রাম তা আমাদের বুঝতে অক্ষমতা অবশ্যই ধংসাত্মক, বাস্তব আন্দোলন আর মশকারী এক নয়, আমাদের অবস্থান স্পষ্ট হতাশাজনক, সিরিয়াস নাহলে কখনো লক্ষে পৌছা যাবেনা, বাতিলের দুনিয়াই কায়েম থাকবে আমাদের এ অবস্থার কারণেই, দুনিয়ায় সত্য ও মুক্তির পথ এসেছে কিন্তু আমরা বিশ্বস্ত আপন উৎসর্গীকৃত না হওয়ায় তা আগাচ্ছেনা। ইমামের প্রকাশের আগে আমরা কী নিকট অতীতে হক-বাতিল চিনতাম? নিজেদের পূর্ণাংগ পথ মুক্তির পথ জানতাম? সংকট বুঝলে আপন হলে দূরে থাকতে পারে? আমাদের জীবনে কোন বিষয়টি সবকিছর উপরে আর কোনটি পরে তা কি আমরা বুঝি? দুনিয়া অলৌকিক নয় অসিলাভিত্তিক। নির্ভরযোগ্য নেতা অপরিহার্য নাহয় ইমাম একা কিভাবে আগাবেন কাদের নিয়ে আগাবেন? অনেক কষ্টে ইমাম আমাদের গড়ে তোলার পরও আমরা কী তাঁর পাশে আছি? সাথে না থেকে দূরে আলাদা বিচ্ছিন্ন থাকলে কি কিছু গড়ে উঠবে? লিকচারের অবাস্তব অদৃশ্য আশেক দিয়ে হবেনা ফিল্ডের বাস্তব লিডার লাগবে। আমি দূর থেকে তোমায় ভালোবেসে যাবো এসব গান হয় ধোকা হয় কিন্তু এভাবে যুদ্ধ হয়না পরাজয় হয়, পতন হয়, আর তাতে আমাদের কি কোন ব্যাথা যন্ত্রণা হয়? মৃতদের আবার অনুভূতি হয় নাকি? শুধু সত্য বললে রাগ হয়? ধন্যবাদ ।সবাই আরামসে ঘুমান । ঘুমেই মুক্তি ! স্বপ্নযোগে কেবলাভূমি মুক্ত হয়ে যাবে!
প্রাণাধিক প্রিয়নবীর সত্যিকার প্রেমের কার্যকর বাস্তব রূপই বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন এবং খেলাফতে ইনসানিয়াত যা প্রিয়নবীর আপনত্ত্ব সম্পর্ক ও বিশ্বস্ততারই অপর নাম যার বাহিরে হয় মূর্খতা নাহয় নাফরমানি ও বিশ্বাসঘাতকতা ছাড়া কিছুই নেই। আর সুন্নী আন্দোলন ও ইনসানিয়াত বিপ্লব তো নিছক কোনো অনুষ্ঠানগত সমিতি বা আধ্যাত্মিক ধ্যান নয় এটা হক-বাতিলের বাস্তব যুদ্ধ, এটা কূফর জুলুমের অপকাঠামো ভেঙ্গে নূতন দুনিয়া নির্মাণের এক বাস্তব বিপ্লবের কর্মসূচী যে কর্মসূচীর উপর হকের ধারা ও বতিলের ধারা কে টিকে থাকবে দুনিয়ায় তার অস্তিত্বের প্রশ্ন নির্ভরশীল। ঈমানদারের জন্য এটা জীবনের সর্বোচ্চ বিষয় ও পবিত্র কলেমা মহান কারবালার আমানত অংগীকার যা ব্যতীত ঈমানী অস্তিত্বই থাকতে পারেনা কেবল বাতেলকে কবুল ও আত্মসমর্পনই হয়ে যায়। যারা সুন্নী আন্দোলনের দিশা আহ্বান না পেয়ে আঁধারে আছেন তারাতো কোনো না কোনো আঁধারেই আছেন তাদের কথা আলাদা কিন্তু যারা আপন যারা বুঝার সৌভাগ্য লাভ করেছেন তাদের দূরত্ব দায়িত্বহীনতা ক্ষমার অযোগ্য, তারা অভিশপ্ত হবেন শুধু দ্বীন-মিল্লাতের ক্ষতি নয় নিজেরও এমন ক্ষতি হবে যা কোনো কিছু দিয়েই পূরণ হবেনা । আসল কাজ ছেড়ে আজ যা লাভ মনে করছেন অচিরেই তা অপূরণীয় ক্ষতি আফসোস হিসেবে অবশ্যই প্রমাণিত হবে কারণ প্রিয়নবীই একমাত্র আপন আর সব ভূয়া, জীবন যে কেবলই প্রাণাধিক প্রিয়নবীর জন্য এটা যে বুঝেনি সে আসলে অন্ধ ও ধ্বংস হয়ে গেছে। নেতৃবৃন্দের দায়িত্বহীনতা গাফলত ফাঁকিবাজি সাধারণ সদস্য সমর্থকদের নিস্তেজ করে দেয়। মহান প্রিয়নবীর প্রেম যদি জীবনের মূল ও সর্বোচ্চ বিষয় হয় যে কোনো ত্যাগের বিনিময়ে নেতৃবৃন্দকে এক্ষুনি ইমামের পাশে বাস্তব ফিল্ডে থাকতে হবে নাহয় অবশ্যই মোনাফেকী হবে অভিশাপ হবে, হকের পরাজয় উৎখাত হবে, বতিল জালিম দূষমনে রাসূল অপশক্তি বিজয়ী কায়েম থাকবে যার জন্য আমরাই দায়ী থাকতে হবে । রাগ না করে অজুহাত না দেখিয়ে দয়া করে এগিয়ে আসুন, ভূলে কায়েম থেকে সময় নষ্ট করা ধংসাত্তক । সুন্নী আন্দোলন প্রতিষ্ঠা ও ইনসানিয়াত বিপ্লব ছাড়া দ্বীন-মিল্লাত-মানবতার রক্ষা উদ্ধার ও মুক্তির আর কোনো উপায় নেই, এমনকি ঈমান-কূফর বুঝারও কোনো পথ প্রতিষ্ঠান নেই। আমারও বুঝা উচিত যে পাথরের সাথে কথা বলে অরণ্য রোদনে সাড়া পাওয়া যাবেনা, সব ধ্বংস হয়ে গেলেও ওদের কি? না অবশ্যই বলতে হবে যদি কেউ আপন থাকে নিশ্চয়ই সাড়া দেবে এগিয়ে আসবে হাত ধরবে ইমামের, যে হাত ছেড়ে দেয়াই উর্ধ সব বন্ধনও ছিন্ন মৃত্যু অতল গহবর, বিশ্বস্ত আসল আপনদের যা কখনও কোনো অবস্থায় ছুটবেনা, কোনো কিছুই দূর আলাদা বিচ্ছিন্ন পরাজিত করতে পারবেনা পারবেনা পারবেনা আর এইতো সত্যের আপনদের চিরধারা চির ইতিহাস।
যে কোনো ধর্ম -জাতি-আদর্শ-মত-পথ সবকিছুই এ দুনিয়ায় বিপরীত শক্তির চ্যালেন্জ মোকাবেলা করে টিকে থাকতে হয়, বিশ্বস্ত আপনদের তা ধরে রাখতে হয় ও এগিয়ে নিতে হয়। বিশ্বস্ত গতিশীল দায়িত্বশীল নেতৃত্ত্ব না থাকলে সে ধর্ম বা জাতি পথহারা ও ধ্বংস হয়ে যায় যার প্রমান আমরাই। আমরাতো শুধু ফিজিক্যেল ধ্বংস উৎখাত হইনি কেবল, আমাদেরকেতো আমাদের অস্তিত্বই ভূলিয়ে দিয়ে অন্য জাতিতে রূপান্তরিত তথা ধর্মান্তরিত করে ফেলা হয়েছিল। ঈমান ও দ্বীনের কাঠামো ভেঙ্গে বিকৃত করে, বস্তুবাদে নিমজ্জিত করে, ভিন্ন চেতনায় দীক্ষীত করে, অরাজনৈতিক তথা ফাঁসিতে ঝুলিয়ে চির কবরস্থ করা হয়েছে, যেখান থেকে ইমাম তাত্ত্বিক ভাবে শতভাগ উদ্ধার করে নিয়ে এসেছেন। ঈমান-দ্বীন-খেলাফতে ইনসানিয়াতের পূর্ণ দিশা ও রূপরেখা এখন হাজির আমরা জানি, যা ভূলিয়ে নিশ্চিন্ন করে দেয়ার জন্য সব বাতিল ও তাদের পালিত দাস দালালরা হাজার বছর ধরে অপচেষ্টা খুনখারাবি করে আসছে । বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও খেলাফতে ইনসানিয়াতের উদয়ের মাধ্যমে সব বাতিলের হাজার বছরের চক্রান্ত ব্যর্থ হয়ে গেছে এবং তাদের নৈতিক মৃত্যু ঘটে গেছে। এখন আমরা যদি ফিল্ডে থাকি সংগঠন আন্দোলন গড়ে তুলি বিশ্বব্যাপী মানবতার বিপ্লব অনিবার্য এবং বাতিল জালিম অপশক্তির পতন অবশ্যম্ভাবী। অসিলা হিসেবে শুধু প্রয়োজন বিশ্বস্ত নির্ভরযোগ্য লিডারশীপ। অনেক মহা মূল্যবান সময় আমরা সবাই নষ্ট করেছি যা বুঝা জরুরী । তারপরও এখনও যদি আমাদের নেতাদের সবার হুঁশ হয় এবং ফিল্ডে ফিরে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ে এখনও ঈমান-দ্বীন-মানব
তার বাস্তব বিশ্ব বিপ্লব অবশ্যই সম্ভব। কিন্তু আমরা আসলে তা চাই কিনা নাকি ঈমান-দ্বীন-ইনসানিয়াতের মৃত্যু চাই তা আমাদের অবস্থানই প্রমান করবে। এটা নির্ভর করে সবকিছুর উর্ধ্বে একমাত্র প্রাণাধিক প্রিয়নবীর প্রেমে উৎসর্গীকৃত হৃদয়ের উপর নাহয় কতযে অজুহাত তার সীমা নেই। নিজের প্রেমের তাকিদ আপনত্ত্ব না থাকলে কেবল অনুরোধ করে কাউকে কি আনা যায় নাকি গরুর মত ধাক্কা দিয়ে দিয়ে কাউকে চালানো যায়? আমরা যাদের অনেকের উপর আশা ও নির্ভর করেছি তারা অনেক দূরে চলে গেছে চিরতরে, অনেকেই আজ দুনিয়ায় থেকেও পরলোকগত, তাদের কোনো ব্যাথা যন্ত্রণা নেই, তাদের কাছে অন্য কিছু বড় বিষয়, জীবনের সর্বোচ্চ ভূল ও বিশ্বাসঘাতকতা করেও তারা নিজেদের ধ্বংসাত্মক অবস্থানকে সঠিক মনে করে, আমরা তাদের আশায় হতাশ, তারা কখনও আসবেনা ভেকেশন এনজয় ছাড়া। তাই আসল আপনদের এক্ষুনি চলে আসা ফরজ। কাল অনেক দেরী হয়ে যাবে যখন এসেও আফসোস ছাড়া কিছু করার থাকবেনা। বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন সমাজে সাধারণ মানুষের কাছে এখনও তৃণমুলে না পৌছায় যে কোনো ভন্ডই মানুষকে ধোকা দিতে পারছে কারণ আমরা না পৌছলে মানুষ হক-বাতিল পার্থক্য করতে পারবেনা, মোনাফেক বস্তুবাদী অপশক্তির পেশাদার দালাল পর্যন্ত এখন সুন্নীয়তের নেতা সেজে মানুষকে ধোকা দিতে পারছে, অথচ আমরা এসব মূর্খ ও ধান্দাবাজ সুন্নী মূখোশের শয়তান ওহাবি খবিছদের চিনি। আর কত ধ্বংস হওয়ার জন্য অপেক্ষায় থাকবেন সত্যের নেতারা । দ্বীন-মিল্লাত কার কালোহাতে তুলে দিচ্ছেন তাঁরা? এভাবে কী সত্যিকার আপনত্ত্ব হয় নাকি দ্বীন-মিল্লাত-ম
ানবতাকে বাঁচানো যায়?
সব কিছুর উর্ধ্বে প্রাণাদিক প্রিয়নবীর প্রেম ছাড়া কি ঈমান হয়? আর বাস্তব সুন্নী আন্দোলন ছাড়া কি প্রিয়নবীর প্রেম হয়? যদি হয় বলুন আমরা সবাই সুন্নী আন্দোলন ছেড়ে দূরে কোথাও বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে থাকি ! আমরা ফিল্ড ছেড়ে দেই আর সবকিছু সবমানুষ সারাদুনিয়া মহান প্রিয়নবীর দুষমন বাতিল জালিম অপশক্তির গ্রাসে চলে যাক এবং ঈমান-দ্বীনেহক-খেলাফতে ইনসানিয়াত বিলুপ্ত হয়ে যাক এটাইতো প্রিয়নবীর প্রেমের দায়িত্ব তাই না? আমরা নির্বিকার চিত্তে মহান প্রিয়নবীর দ্বীন-মিল্লাত-ইনসানিয়াতের ধ্বংসলীলা দেখবো , এজিদবাদ বস্তুবাদের বিজয় চেয়ে চেয়ে দেখবো আর তৃপ্তির সাথে বলবো প্রিয়নবী তোমাকে ভালবাসি! আমাদের অনেকের বর্তমান অবস্থা এ ধরনের ধোকার ভালোবাসারই প্রতীক নয় কী? মহান কারবালা পবিত্র কলেমার আমনত অঙ্গীকার একমাত্র সুন্নী আন্দোলনই যে প্রিয়নবীর একমাত্র প্রেম ও সম্পর্ক তথা ঈমান আর কোনকিছুই যে নয় তা উপলব্ধির ক্ষমতাই অনেকের এখনো হয়নি কারণ সে হৃদয় সে ব্যাথা সে দৃষ্টি সে আপনত্ত্ব সে বড়ত্ত্ব নেই। যদি হৃদয়ে প্রেম তথা ঈমান যদি থাকতো কোন অবস্থায় এভাবে দূরে বিচ্ছিন্ন হয়ে কোনো নেতা থাকতে পারতোনা। ইমাম ও সুন্নী আন্দোলন ছাড়া দ্বীন-মিল্লাত-মানবতা অস্তিত্ব ও নিজেকে বাঁচানোরও কোনো অসিলা নেই নেই নেই । এখনও সময় আছে অবিলম্বে ইমানী দায়িত্ত্বে নিজেকে এবং মিল্লাত ও মানবতাকে রক্ষার, কারণ আমরা ছাড়া যেমন প্রিয়নবীর কোনো দৃষ্টিবান কার্যকর আপন নেই তেমনি দ্বীন-মানবতারও কোনো আপন উদ্বারকারী নেই নেই নেই, যদি থাকতো আল আরবকে সৌদি বলতে পারতোনা কিম্বা গোষ্ঠীবাদী দস্যু অপরাজনীতির ফেরাউনি রাষ্ট্রব্যবস্থা বিশ্বব্যবস্থা কেউ কবুল করতে পারতোনা, ঈমানী অস্তিত্বের মহাস্মারক মহান জাতীয় শহীদ দিবস বিলুপ্ত করে দেয়া যেতোনা। দৃষ্টিহীন দায়িত্বহীন অকার্যকর আপন দিয়ে কিছু রক্ষা হয়না বরং ধ্বংস হয় । জীবন যদি প্রাণাধিক প্রিয়নবীর জন্য হয় তাহলে এগিয়ে আসতেই হবে কোন বাধা টিকবেনা আর নাহয় নয়। যারা ঈমান-দ্বীন-ইনসানিয়াতের ইমাম ও হকের একমাত্র পথ বিশ্ব সুন্নী আন্দোলন ও মুক্তির অবিকল্প উপায় খেলাফতে ইনসানিয়াত থেকে কার্যতঃ বিচ্ছিন্ন হয় তারা প্রকৃতপক্ষে সুন্নী নয় মানুষও নয় অন্যকিছু। তাদের জীন্দেগীটাই বোখাস। মোনাফেকদের নাফরমানি বিশ্বাসঘতকতার মূখে দূসময়ে বিশ্বস্ত আপনদের দ্রুত হাল ধরা জরুরী । ঈমান আর কুফরের প্রশ্নে ঈমানই একমাত্র উত্তর, উন্থান আর পতনের প্রশ্নে উন্থানই একমাত্র উত্তর, জীবন আর মৃত্যুর প্রশ্নে জীবনই একমাত্র উত্তর অন্য কিছু নয়। সময়ের এ প্রশ্নাবলীরই একমাত্র উত্তর মহান সুন্নী আন্দোলন-খেলাফতে ইনসানিয়াত-ইমাম ও আমাদের জীবন ।
ফি আমানিল্লাহি ওয়া হাবীবিহী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
No comments